নতুন বছর
আবর্তে নৈঋত মেখে বাদাম খোসার
গোলমুখি হানা। একটি নীল সোয়েটারের
আপডেটে আটকে থাকে বাঘের চোখ-
চিড়িয়াখানায় নৈশব্দ আন্দোলনের সন্ধি
সবুজ রোদে।
ঘাসপার্বণে শতরঞ্জির সমতলে
মিনারেল ওয়াটারের বোতল চেন টেনে দেয়।
সারস-স্ট্যাচুর ধৈর্য্য বুননে উৎসাহী কোডাক
বন্ধ রাখে ড্রয়িংরুম বন্যতার ভ্যলিডিটি।
পেরেক
সম্মুখ বিন্দুতে রোদ্দুর মেখে ইস্টম্যানকালারে
ডুব দেয় অ-জীবন
চড়কতলায় কাছারি-বাড়ি।
মাংস বলে ভুল করা সোয়াবিন ঝোলের ভোর
পাঁচ ইঞ্চি স্ক্রিনে সেভ করে রাখি।
ভাতঘুমের দুপুরে এর উপর হৃদয় রেখে
ঘুম আসে না
মানপত্র
এখন আর ছাড়বো না, মনে হচ্ছে পায়রাগুলো ভিনপাড়ার ।
কষে রাখা প্ল্যান লম্বালম্বি বাধা সৃষ্টি করছে
দোকানের সব ঘুড়ি কিনে নেওয়ার ইচ্ছে
ছড়িয়ে ফেলেও পালানোর রাস্তা দেখছি না।
একসঙ্গে হাঁটতে শিখে ভাবনালাইন চেকপোস্ট
মাঝখান থেকে ঠান্ডা হয়ে গেল পানীয়।
জম্পেস ধরণের বেঁচে যাওয়া স্মরণ করেই
শীতকালের চিমনি থেকে ধোঁয়া উঠছে।
অধিকাংশ মানপত্রেও দাঁড়াচ্ছে না আমার
নড়বড়ে চৌকি-
ঝেঁটিয়ে নেওয়া বিছানা
0 মন্তব্যসমূহ
সুচিন্তিত মতামত দিন