বিশ্বজিৎ দাস

একটি কেমিস্ট্রির ছাত্রের কবিতা

ঘুমানো শরীরের নিঃশব্দ জামায় রেখে দিই
সর্বস্ব হারানোর কামনা পাশাপাশি গুনচিহ্ন শুইয়ে
তবু ..

ফাঁরাক থাকে দম নেওয়ার আগে পরে বায়ু প্রবল
দূরত্বে মুখ ঢাকে তারপর গোটানো চাদরে ফ্যাকাসে মন

আবার যে যার জায়গায় হয়তো অর্থনৈতিক টানে
ঋতু বদল মাঠের কাজ শেষে হাটের কাছে গান

বাউল সুরে আমি কোথায় পাবো তারে...
বিশ্বাস করো কোন কেমিস্ট্রি নেই তাতে
বিজ্ঞানের ছাত্রটি সারাজীবন এটাই চেয়েছিল...

পলিটিক্সের জর্দা

বিছানা বালিশ নিয়ে তো অনেক হলো জর্দা চিবানো

এবার তাহলে নেভানো আলোর চোখে ফিরি এসো

সে চোখ বড়ো এলো মেলো খুঁজতে থাকে লালা

হাতের কাছে পেয়েও শাঁখে দেয় না পলিটিক্স ফুঁ!

ঝনঝন করে ওঠে সব রক্তশূন্য বস্তু মানুষও বোধহয়

রক্তের জলের তেলের মালকিন সেজে একদিন

অ্যাণ্ডারওয়ার্ল্ড-এ চলে গিয়ে ধারণ করবো বুজরুকি

তোমাদের দেখাবো নিজেকে ফতুর করে কিভাবে

বোবা ইতিহাস পড়তে হয়...