ছোঁয়াচে
ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে রাখি
বালিশের নীচে
জানি ইশারায় ছুঁতে পারো তুমি।
মায়াবী আলোর মিশেলে তোমার
অন্তহীন প্রতীক্ষা।
ফেলে এসেছো অসংখ্য শুকতারা
যারা ভালোবেসে ঝরে গেছে
শুধু তোমাকে পাইনি বলে।
সন্দীপন তুমি স্বার্থপর মানুষ।
নখের ফলায় লেখো নৈশব্দের কাব্য।
আঘাত করো আমায়।শুধু
মুঠো ভরা অসুখ রেখো আমার
অকথিত,
নীরবতাদের উদ্দেশ্যে ।
শীতকাতুরে কাব্য
আলোর কুয়াশা মোড়া শীতকাতুরে কাব্য
রুপকথা লেখায় তোমার জন্য ।
অথচ প্রতিদিন প্রেত সেজে প্রহর গুনি
আজ কিম্বা কাল
আমার অহল্যা জন্ম হবে।
বুকের ভিতরর গভীর ক্ষত ঢাকি শুধু একটু স্পর্শলোভী বলে।
তুমি তো বহুদিন আগেই বদলেছো।
শুধু ভাঙা টুকরো গুলো
গুছিয়ে রাখি সমস্ত শীত।
বাসা খুঁজেছি।
ছোট আশ্রয়, আজো যা তুমি পারো দিতে
বারান্দায় দাঁড়ানো চাঁদ জানে
কিভাবে ক্ষয়ে যাই আমি।
জ্যোৎস্না জানে কি গভীর একাকীত্বে বারংবার ভুল করি।ক্রুশবিদ্ধ হই। রক্তাক্ত। শুধু বুঝতে দিই না
তোমার মত তোমার নির্লিপ্তি কেও আমি ভীষন ভালবাসি।
তাই বহুগামিনী হতে চাই।মৃত্যু কামনায়।
মেঘ নামে বৃষ্টি হয়
রেলিঙএর উপর
তোমার নরম অস্তিত্ব
আমার গালের টোলে।
উতল হাওয়া ক্ষনকাল
ছিল,
আজকাল আমি তোমাকে আমার ইন্দ্রিয় জুড়ে পাই
ভাবছ অভিমানে বলি
চলে যাব?
আমার বয়স তো তোমার হাতের তালুতে রাখা
প্রথম সে ছোঁয়ায় অমরত্ব ছিল।
আজকাল খোলামকুচি জীবন বাঁচি
শুধুই ফুরিয়ে যাব বলে।
0 মন্তব্যসমূহ
সুচিন্তিত মতামত দিন