মুখোশের মুখোমুখি
রাতের তারাগুলোও ঘুমিয়ে পরেছে। চারিদিক
নিস্তব্ধ,এক্কেবারে যাকে বলে পিন ড্রপ সাইলেন্স !
দুরে কোন কুকুর মাঝেমধ্যে কেঁদে উঠছে।আর
কংক্রিটের দালান থেকে ভেসে আসে চাপা কান্না।
রাস্তার মোড়ের গাছগুলো দাড়িয়ে নিরব ভঙ্গিতে ,
চেনা মুখ গুলো অচেনায় পরিনত হয় ধীরে ধীরে ,
আজকাল প্রায় সবাই মুখোশ পড়ে থাকে।
নানান রঙের মুখোশ ,নানান রকমের মুখোশ।
লুকিয়ে রাখছে নিজেদের বিভৎস মুখের আদল।
অন্ধকার লুকিয়ে রাখে গোপন সব অপরাধের দলিল। যে যার ইচ্ছেমত,
নিজের পছন্দের মুখোশ পরে নিচ্ছে। মুখোশের বিজ্ঞাপনে ঢাকা মুখ।
চা হাতে গ্লোবাল ওয়ার্মিং আলোচনা ,
ভাড়ের চা ঠাণ্ডা হয় ভাড়েই।
গল্প শেষ করার সময় এখনো হয়নি।
ঘটনার ধারাবাহিকতায় থাকতে হলে,
গাছপালা,পাখিদের,আর পূর্ণিমার চাঁদকে
আরোও কিছু কাল অপেক্ষা করতেই হবে।
যদিও এখন অমাবস্যার আকাশ, অদৃশ্য চাঁদ ।
তবু তাকিয়ে থাকি আকাশে একমনে।
অন্তিম অপেক্ষার শেষে , আশায় থাকি,
শুনতে পাবো ওপারে ট্রেনের হুইসেল।
রিয়া চক্রবর্তী
Reviewed by Pd
on
অক্টোবর ২৯, ২০১৬
Rating:
Reviewed by Pd
on
অক্টোবর ২৯, ২০১৬
Rating:

কোন মন্তব্য নেই:
সুচিন্তিত মতামত দিন