![]() |
| পরিচিতি |
তবু চাই
ব্যঞ্জনাময় বিষণ্নতার কঠিন রূপ
প্রত্যাখান করো তুমি
এক জোড়া উত্তপ্ত হাত ছড়িয়ে
আগুন ঘোরাতে ঘোরাতে
লিপির ডানদিকে করো চূড়ান্ত যাচাই
সমস্ত ক্ষোভ নিয়ে বলো,
'রাস্ট্র তুমি এখন সামলে নাও মুঠো মুঠো ছাই,
এইভাবে রাস্ট্র কখনো মনে রাখেনা
চিনেনা মৃতের মুখের জ্যান্ত হাসি
ডুবে যাওয়ার আগে
জলের আড়ালে জল কী করে কে জানে!
রাস্ট্র, তুমি কি জান সেই খবর?
জানার আগে
জুতোর গ্রীপারে আটকে রেখো না দায়
দায়িত্ব এ তো নয় বিশ্রাম?
গা এলিয়ে প্রশিক্ষণ নয় ঘুম?
ঘুমের ভেতর যদি রেখে আসো ইতিহাস,
মাটির তলায় বেড়ে যেতে পারে তোমাকেও হত্যা করার গুপ্ত সন্ত্রাস !
তবু চাই
তুমি বদলাও
প্রত্যেকটা আঙুল মুক্ত করে
কলম ধরো রাস্ট্রের কপালে
কালো অসুখী ডানা উড়িয়ে
মুক্তচিন্তার শাদা হাওয়ায়
অনুভব করো
ঠিক কার পুনর্জন্ম হলো ?
তোমার নাকি রাস্ট্রের?
শীতের মৃত্যুশোক
আজকের ভাল লাগাগুলো বেড়ে উঠুক
একলা মানুষের একাকিত্বের ডাকে
ফাগুনে এসে
একলা আকাশের শেষ আলোয় জ্বলে থাকা বসন্তে ।
তবুও শুনে রাখো হে বসন্ত,
যে সব অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে
সূর্যাস্তে
কেউ যদি লিপিবদ্ধ করতো
সবারি বিব্রত মনে লেগে থাকতো
বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ।
সম্পর্কের পোস্টকার্ড এখন আর ফাগুনে আসেনা !
পৌষ মাসেই শীত তা জেনে যায়;
কে জানে,
তবুও মাঘ মাস কেন যে তার অপেক্ষা ছাড়েনা?
না আসলে,
বহিরাগত বোবা গল্পগুলো যেখানে পড়ে থাকে
সেখানেই হাত রেখে বড়ো হয়ে যায়;
যে সৌন্দর্য,
তার শব্দসকলের অর্থ না জেনেই
বইমেলায় স্মার্ট হয় কবি,
লোকাল বাসে স্মার্ট হয়
পাঠকের ঘুমিয়ে পড়া ছবি !
শুধু কলম,
নিজের থেকে পালাতে পালাতে
ফাগুনের স্বপক্ষে শীতের মৃত্যুশোক
খুলে দেয় ঢেকে রাখা বসন্তে !
এখন তুমি
এখন তুমি সবুজ জলের উপর
ধ্যাবড়া সিঁদুরে চলার খবর বাকি
রোদের মাঠে হারিয়ে যাওয়া নূপুর
পুরোনো গল্পেই তোমায় মনে রাখি।
এখন তুমি উঁচু পাহাড়ের বুকে
মনের ভেতর সুখের চলাচল
পাখির বাসায় শূন্যতা আছে দেখে
লেবুর ঝোপে এখনো হই মাতাল ।
এখন তুমি নদীর পাড়ের আকাশ
রঙের হলো ফসকে যাওয়ার ভয়
উলটো দিকে হারিয়ে পাওয়া বাতাস
আমার চামড়া শরীর করছে ক্ষয়।
এখন তুমি দিনের প্রথম আলো
জীবন চলছে শহর ঢেলে গ্রামে
গভীর প্রেমে কি সবাই থাকে ভালো?
পুরোনো স্মৃতি থাকুক পড়ে বামে।
ব্যঞ্জনাময় বিষণ্নতার কঠিন রূপ
প্রত্যাখান করো তুমি
এক জোড়া উত্তপ্ত হাত ছড়িয়ে
আগুন ঘোরাতে ঘোরাতে
লিপির ডানদিকে করো চূড়ান্ত যাচাই
সমস্ত ক্ষোভ নিয়ে বলো,
'রাস্ট্র তুমি এখন সামলে নাও মুঠো মুঠো ছাই,
এইভাবে রাস্ট্র কখনো মনে রাখেনা
চিনেনা মৃতের মুখের জ্যান্ত হাসি
ডুবে যাওয়ার আগে
জলের আড়ালে জল কী করে কে জানে!
রাস্ট্র, তুমি কি জান সেই খবর?
জানার আগে
জুতোর গ্রীপারে আটকে রেখো না দায়
দায়িত্ব এ তো নয় বিশ্রাম?
গা এলিয়ে প্রশিক্ষণ নয় ঘুম?
ঘুমের ভেতর যদি রেখে আসো ইতিহাস,
মাটির তলায় বেড়ে যেতে পারে তোমাকেও হত্যা করার গুপ্ত সন্ত্রাস !
তবু চাই
তুমি বদলাও
প্রত্যেকটা আঙুল মুক্ত করে
কলম ধরো রাস্ট্রের কপালে
কালো অসুখী ডানা উড়িয়ে
মুক্তচিন্তার শাদা হাওয়ায়
অনুভব করো
ঠিক কার পুনর্জন্ম হলো ?
তোমার নাকি রাস্ট্রের?
শীতের মৃত্যুশোক
আজকের ভাল লাগাগুলো বেড়ে উঠুক
একলা মানুষের একাকিত্বের ডাকে
ফাগুনে এসে
একলা আকাশের শেষ আলোয় জ্বলে থাকা বসন্তে ।
তবুও শুনে রাখো হে বসন্ত,
যে সব অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে
সূর্যাস্তে
কেউ যদি লিপিবদ্ধ করতো
সবারি বিব্রত মনে লেগে থাকতো
বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ।
সম্পর্কের পোস্টকার্ড এখন আর ফাগুনে আসেনা !
পৌষ মাসেই শীত তা জেনে যায়;
কে জানে,
তবুও মাঘ মাস কেন যে তার অপেক্ষা ছাড়েনা?
না আসলে,
বহিরাগত বোবা গল্পগুলো যেখানে পড়ে থাকে
সেখানেই হাত রেখে বড়ো হয়ে যায়;
যে সৌন্দর্য,
তার শব্দসকলের অর্থ না জেনেই
বইমেলায় স্মার্ট হয় কবি,
লোকাল বাসে স্মার্ট হয়
পাঠকের ঘুমিয়ে পড়া ছবি !
শুধু কলম,
নিজের থেকে পালাতে পালাতে
ফাগুনের স্বপক্ষে শীতের মৃত্যুশোক
খুলে দেয় ঢেকে রাখা বসন্তে !
এখন তুমি
এখন তুমি সবুজ জলের উপর
ধ্যাবড়া সিঁদুরে চলার খবর বাকি
রোদের মাঠে হারিয়ে যাওয়া নূপুর
পুরোনো গল্পেই তোমায় মনে রাখি।
এখন তুমি উঁচু পাহাড়ের বুকে
মনের ভেতর সুখের চলাচল
পাখির বাসায় শূন্যতা আছে দেখে
লেবুর ঝোপে এখনো হই মাতাল ।
এখন তুমি নদীর পাড়ের আকাশ
রঙের হলো ফসকে যাওয়ার ভয়
উলটো দিকে হারিয়ে পাওয়া বাতাস
আমার চামড়া শরীর করছে ক্ষয়।
এখন তুমি দিনের প্রথম আলো
জীবন চলছে শহর ঢেলে গ্রামে
গভীর প্রেমে কি সবাই থাকে ভালো?
পুরোনো স্মৃতি থাকুক পড়ে বামে।
ঐশী দত্ত
Reviewed by Pd
on
মার্চ ২৬, ২০১৫
Rating:
Reviewed by Pd
on
মার্চ ২৬, ২০১৫
Rating:

কোন মন্তব্য নেই:
সুচিন্তিত মতামত দিন