হীরের বাগানজুড়ে ফসফরাস ঘ্রাণ
কাজলরেখার এই জন্ম নিয়ে ধ্বনিঘরে থাকি-
হায়, কাতিল বাতাস--
রাজপুত্র কাকে ছোঁয় মেলার উৎসবে?
কার সাথে নাচে!
চারপাশে নীরব মূর্চ্ছনা, হীরের বাগানজুড়ে
খনির পাঁজরে থাকা ফসফরাস ঘ্রাণ...
অন্ধের রাত-দিন, বার্তা, শোক সবই সমান-
সেই পূন্য দিনে দিনে মিশে গেছে
পাপের উত্থানে-
সাগরের কোজাগরী! স্মৃতি আছে,
ছবিগুলো মুছে গেছে নুনক্ষার জলে
আমি এখনও মাতাল হইনি
আগেই বলে নিচ্ছি, আমি এখনও মাতাল হইনি
আগামীকাল আসার আগে বসে
থাকবো দক্ষিণায়নে--
পশ্চিম ঘুমিয়ে যাবে, পূবের সূর্যটা আমার
এই শিশুরাতে নগ্ন বাতাস ভাতঘ্রাণের মত
নেশা জাগিয়ে তুলছে...
শুনুন ভদ্রে, এখন শিশুরাত, একলা
দোতরা সুর তুলবে আর তরল আগুনেরা
বুদ্বুদ তুলে
পোড়াতে...
পোড়াতে...
পোড়াতে...
না, আমি এখনও মাতাল হইনি--
সামনে মাতিসের নারীরা ক্রীড়ারত আর
মাধ্যাকর্ষণ বাষ্প হয়ে ভাসছে!
এবার বলা যেতে পারে সেই কথাটা
যা বলবো করে করে বলাই হয়নি
এই শহরে তোর কেউ নেই
সময়কে ত্যাজ্য করে বলতে পারি, রাস্তা মাপো--
চাইলেই পুরোনো আইল্যান্ডের
নিঃস্ব বটের শেকড়ে বসে গুনতে পারি
ওর পাঁজরের কষ্ট...
মূলত, অনির্বাণ যেভাবে বলতো
ঠিক ওইরকম হাত ছড়িয়ে বলি, 'আমি
চাইলেই হয় কিন্ত চাই না!'
সবার শীতঘুম শেষ, মাটি ফুঁড়ে
ত্যাজ্য সময়ের গরম ভাঁপ
পোড়াতে পোড়াতে বলে, 'করতলে
স্মৃতি লুকিয়ে অকটেনের গন্ধ নিবি বলেই
কি বেঁচে আছিস? এই শহরে তোর কেউ নেই
কাজলরেখার এই জন্ম নিয়ে ধ্বনিঘরে থাকি-
হায়, কাতিল বাতাস--
রাজপুত্র কাকে ছোঁয় মেলার উৎসবে?
কার সাথে নাচে!
চারপাশে নীরব মূর্চ্ছনা, হীরের বাগানজুড়ে
খনির পাঁজরে থাকা ফসফরাস ঘ্রাণ...
অন্ধের রাত-দিন, বার্তা, শোক সবই সমান-
সেই পূন্য দিনে দিনে মিশে গেছে
পাপের উত্থানে-
সাগরের কোজাগরী! স্মৃতি আছে,
ছবিগুলো মুছে গেছে নুনক্ষার জলে
আমি এখনও মাতাল হইনি
আগেই বলে নিচ্ছি, আমি এখনও মাতাল হইনি
আগামীকাল আসার আগে বসে
থাকবো দক্ষিণায়নে--
পশ্চিম ঘুমিয়ে যাবে, পূবের সূর্যটা আমার
এই শিশুরাতে নগ্ন বাতাস ভাতঘ্রাণের মত
নেশা জাগিয়ে তুলছে...
শুনুন ভদ্রে, এখন শিশুরাত, একলা
দোতরা সুর তুলবে আর তরল আগুনেরা
বুদ্বুদ তুলে
পোড়াতে...
পোড়াতে...
পোড়াতে...
না, আমি এখনও মাতাল হইনি--
সামনে মাতিসের নারীরা ক্রীড়ারত আর
মাধ্যাকর্ষণ বাষ্প হয়ে ভাসছে!
এবার বলা যেতে পারে সেই কথাটা
যা বলবো করে করে বলাই হয়নি
এই শহরে তোর কেউ নেই
সময়কে ত্যাজ্য করে বলতে পারি, রাস্তা মাপো--
চাইলেই পুরোনো আইল্যান্ডের
নিঃস্ব বটের শেকড়ে বসে গুনতে পারি
ওর পাঁজরের কষ্ট...
মূলত, অনির্বাণ যেভাবে বলতো
ঠিক ওইরকম হাত ছড়িয়ে বলি, 'আমি
চাইলেই হয় কিন্ত চাই না!'
সবার শীতঘুম শেষ, মাটি ফুঁড়ে
ত্যাজ্য সময়ের গরম ভাঁপ
পোড়াতে পোড়াতে বলে, 'করতলে
স্মৃতি লুকিয়ে অকটেনের গন্ধ নিবি বলেই
কি বেঁচে আছিস? এই শহরে তোর কেউ নেই
সাঈদা মিমি
Reviewed by Pd
on
মার্চ ২৯, ২০১৭
Rating:
Reviewed by Pd
on
মার্চ ২৯, ২০১৭
Rating:

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
সুচিন্তিত মতামত দিন