ওয়ার্কিং ওমেন
শহরের মাঝামাঝি সরু এক গলি,রাত গভীরে-
চব্বিশ নম্বর ঘরটায় চৌকির এককোণে,
গুমোট তোশক আর উগ্র সুগন্ধীর গন্ধ যেখানে কোলাকুলি করে,
বুকের কাপড় সরে যায়,খিদে মেটে-ঘুম নামে শিশুটির চোখে।
রাত আরও নীল হয়,শূন্য ওয়াটের নীলবাতির আলোয়...
চব্বিশ নম্বর ঘরটায় দামী বুটের গন্ধ ছুটে আসে!
আবারও সরে যায় বুকের কাপড়,খিদে মেটে কামনার,
রাতভর অন ডিউটি!
ভোর বেলা ঘুম চোখ টাকা গুনে নেয়।
চব্বিশ নম্বর ঘরটায় এখন দিন,মা আর শিশুটির হাসিখুশি সংসার।
জয়িতা দে সরকার
Reviewed by Pd
on
নভেম্বর ২৫, ২০১৫
Rating:
Reviewed by Pd
on
নভেম্বর ২৫, ২০১৫
Rating:

Osadharon hoeche didi.
উত্তরমুছুনঅনেকটা খুশি...
মুছুনকেবল-ই তোমার অজান্তে
উত্তরমুছুনমোঃ ওবায়দুল হক
প্রত্যাশিত জোড়া নয়নের দৃষ্টি
তুমিবর্ণের অপেক্ষায় মাতাল,
ক্লান্ত চাওয়ার অবয়ব ভেদকরে তোমার আগমন
ছাতকের এক ফসলা বৃষ্টির মতো।
প্রতিদিন-ই তুমি আসো তোমার পথধরে
ভোরের সূর্যের মতো,আর সে রোদ্দুর স্নানে আমি
গা ভিজিয়ে যায় কেবল ই তোমার অজান্তে!
সবুজ পাতার ভাজে বকুল ফুলের বৈঠকে
তারার মত চেয়ে থাকি, তুমি আসলে আমি ঝড়ে পড়বো ;রেশমী সুঁতো,তোমার কোমল হাত আর আমি এক হব বলে!
তোমার অক্ষর শব্দে,লাইনে ছন্দে-কবিতায়
দারুন ভাবে আমি মিশে যায়, খুঁজে চলি তোমাকে জয় করার কৌশল!
নিঃশব্দে খুব গোপনে পথ চলি তোমার ভাললাগার পৃথিবীটাতে,তাইতো কখনো কাঁশফুল
কখনো বকুল ফুল হয়ে তোমার সামনে দাঁড়াবার
চেষ্টা করি শুধু-ই তোমার অজান্তে।
এই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনখুব সুন্দর লিখেছেন।
মুছুন